Wednesday, 19 August 2015

কোয়েল পালনের সুবিধা


কোয়েল পালনের অনেক সুবিধা রয়েছে, যেমন-

  • এরা আকৃতিতে ছোট বলে সহজেই আবদ্ধাবস্থায় এবং অল্প জায়গায় বেশী সংখ্যায় পালন করা যায়৷



  • প্রারম্ভিক খরচ কম হওয়ায় যে-কেউ অল্প পুঁজিতে ছোট খাটো খামার দিয়ে ব্যবসা শুরু করতে পারে৷

  • ৫ সপ্তাহের মধ্যে (জাপানী কোয়েল) এবং ৮ সপ্তাহের মধ্যে ববহোয়াইট কোয়েল) পূর্ণতা লাভ করে এবং মাংসের জন্য ব্রয়লার কোয়েল বাজারজাত করার উপযুক্ত হয়৷ ৬-৭ সপ্তাহের মধ্যে (জাপানী কোয়েল) এবং ৮-১০ সপ্তাহের মধ্যে (ববহোয়াইট কোয়েল) ডিমপাড়া শুরু করে৷ প্রতিটি জাপানি ও ববহোয়াই কোয়েলী বছরে যথাক্রমে ২০৫-৩০০ ও ১৫০-২০০ টি ডিম দিয়ে থাকে৷

  • কোয়েলের মাংস ও ডিম অত্যন্ত সুস্বাদু৷ এজন্য উঁচু দরের খাদ্য হিসেবে পরিচিত৷

  • মুরগীর তুলনায় কোয়েলের দেহের মাংসের ওজন আনুপাতিকহারে বেশী৷

  • কোয়েলের বেঁচে থাকার হার মুরগীর তুলনায় বেশী; অর্থাত্ এদের রোগব্যাধি খুব কম এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও অন্যান্য পোল্ট্রির তুলনায় অত্যন্ত বেশী৷

  • কোয়েলের পিছনে খাদ্যবাবদ খরচ অত্যন্ত কম৷

  • ডিমের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে৷

  • সারা বছর কোয়েল পালন করা যায়৷

  • কোয়েল পালন করে স্বনির্ভর কর্মসংস্থান তৈরির মাধ্যমে বেকার সমস্যা লাঘব করা যায়৷

  • স্বল্প পরিসরে পারিবারিকভাবেও কোয়েল পালন করা যায়৷

1 comment:

  1. আমি করতে চাই বাচ্চা পাবো কথায়?

    ReplyDelete