১. বাচ্চা কবুতর জোড়া যদি নর ও মাদি হয় এবং ভাল খাবার পায় তবে ৫ মাসের মধ্যে এরা প্রথম ডিম দেয়।
২. কবুতর সর্বোচ্চ ৭ মাসের মধ্যে প্রথমবার ডিম দেয়।
৩. শুরুতে অনেক কবুতর একটা ডিম দিতে পারে।
৪. একটি ডিম দেয়ার পরদিন গ্যাপ রেখে তার পরদিন বাঁকি ডিমটি দেয়।
৫. খুবই ব্যতিক্রমী ব্যাপার হল, কবুতর তিনটা ডিমও দিতে পারে! এক্ষেত্রে তৃতীয় ডিমটা কিছুটা ছোট হয়।
৬. প্রথম ডিম দেয়ার পর কবুতর ওই ডিমের উপর দাঁড়িয়ে থাকে, তা দেয়না। এতে আপনি বুঝবেন কবুতরটি দ্বিতীয় ডিম দিবে। যদি দেখেন প্রথম ডিমে প্রথম থেকেই তা দিচ্ছে তবে বুঝবেন কবুতর সেবার আর ডিম দিবেনা।
৭. কবুতর ১৮ দিনের বেশি ডিমে তা দেয় না। তাই ডিম অদল বদলের ক্ষেত্রে খেয়াল রাখবেন যে ডিমগুলো বদল করবেন তা ১৮ দিনে বা তার আগেই যেন বাচ্চা ফোটে।
৮. ডিমে তা দেয়া শুরুর ৫ দিন পর দুটো ডিম লাইটের আলোতে ধরে দেখবেন। যদি কোন ডিম না জমে তবে তা সরিয়ে ফেলবেন। শুধু এই কারণে আপনি ডিমে এই একবারই হাত দিবেন। অযথা ডিমে হাত দিবেন না, ঝাকাঝাকি করবেন না। ডিমে পরীক্ষা করার আগে অবশই হাত ভালভাবে ধুয়ে নিবেন।
৯. অনুকূল পরিবেশ, ভাল খোপ ও খাবার পেলে অধিকাংশ জাতের কবুতর প্রতি ৫০ দিনের মধ্যে দুবার ডিম দেয়।
১০. চাইলে আপনি এক সপ্তাহ ফ্রিজে ডিম রেখে দিয়ে অন্য কবুতর দ্বারা বাচ্চা ফুটাতে পারেন। এক্ষেত্রে ফ্রিজ থেকে বের করার পর ডিমের স্বাভাবিক তাপমাত্রা হলে কবুতরের নীচে দিতে হবে। ডিম দেয়ার সাথে সাথেই ডিম সংরক্ষণ করতে হবে।
১১. কবুতরের ডিম ফোটে সাধারণত ১৮ দিনে।
১২. ডিমে হাত দিলে বাচ্চা হয়না এটা ভুল ধারণা।
১৩. ডিমে যদি কবুতরের বিষ্ঠা লেগে যায় তবে তা কখনো উঠাতে যাবেন না, উপরের খোসা উঠে যেতে পারে।
১৪. কবুতরের ডিমের খোসা মোটা করার উপায় হল মুরগির ডিমের খোসা গুঁড়ো করে নিয়মিত সকল কবুতরকে খাওয়াবেন।
*collected
২. কবুতর সর্বোচ্চ ৭ মাসের মধ্যে প্রথমবার ডিম দেয়।
৩. শুরুতে অনেক কবুতর একটা ডিম দিতে পারে।
৪. একটি ডিম দেয়ার পরদিন গ্যাপ রেখে তার পরদিন বাঁকি ডিমটি দেয়।
৫. খুবই ব্যতিক্রমী ব্যাপার হল, কবুতর তিনটা ডিমও দিতে পারে! এক্ষেত্রে তৃতীয় ডিমটা কিছুটা ছোট হয়।
৬. প্রথম ডিম দেয়ার পর কবুতর ওই ডিমের উপর দাঁড়িয়ে থাকে, তা দেয়না। এতে আপনি বুঝবেন কবুতরটি দ্বিতীয় ডিম দিবে। যদি দেখেন প্রথম ডিমে প্রথম থেকেই তা দিচ্ছে তবে বুঝবেন কবুতর সেবার আর ডিম দিবেনা।
৭. কবুতর ১৮ দিনের বেশি ডিমে তা দেয় না। তাই ডিম অদল বদলের ক্ষেত্রে খেয়াল রাখবেন যে ডিমগুলো বদল করবেন তা ১৮ দিনে বা তার আগেই যেন বাচ্চা ফোটে।
৮. ডিমে তা দেয়া শুরুর ৫ দিন পর দুটো ডিম লাইটের আলোতে ধরে দেখবেন। যদি কোন ডিম না জমে তবে তা সরিয়ে ফেলবেন। শুধু এই কারণে আপনি ডিমে এই একবারই হাত দিবেন। অযথা ডিমে হাত দিবেন না, ঝাকাঝাকি করবেন না। ডিমে পরীক্ষা করার আগে অবশই হাত ভালভাবে ধুয়ে নিবেন।
৯. অনুকূল পরিবেশ, ভাল খোপ ও খাবার পেলে অধিকাংশ জাতের কবুতর প্রতি ৫০ দিনের মধ্যে দুবার ডিম দেয়।
১০. চাইলে আপনি এক সপ্তাহ ফ্রিজে ডিম রেখে দিয়ে অন্য কবুতর দ্বারা বাচ্চা ফুটাতে পারেন। এক্ষেত্রে ফ্রিজ থেকে বের করার পর ডিমের স্বাভাবিক তাপমাত্রা হলে কবুতরের নীচে দিতে হবে। ডিম দেয়ার সাথে সাথেই ডিম সংরক্ষণ করতে হবে।
১১. কবুতরের ডিম ফোটে সাধারণত ১৮ দিনে।
১২. ডিমে হাত দিলে বাচ্চা হয়না এটা ভুল ধারণা।
১৩. ডিমে যদি কবুতরের বিষ্ঠা লেগে যায় তবে তা কখনো উঠাতে যাবেন না, উপরের খোসা উঠে যেতে পারে।
১৪. কবুতরের ডিমের খোসা মোটা করার উপায় হল মুরগির ডিমের খোসা গুঁড়ো করে নিয়মিত সকল কবুতরকে খাওয়াবেন।
*collected
0 comments:
Post a Comment